যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুল আলমের উদ্যোগে ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলায় নিহত ও আহতদের জন্য দোয়া মাহফিল পূর্ব সংবাদ পূর্ব সংবাদ প্রকাশিত: ১১:৪৯ অপরাহ্ণ, আগস্ট ২১, ২০২২ ভয়াল ২১ শে আগস্ট বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বর্বরোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুল আলম ওয়াহিদ। উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিতি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা মাজহারুল নোমান, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন কাদের,চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য, মনসুরুল আমিন রিয়াজ, সেলিম উদ্দিন, খোরশেদ আলম, চান্দগাঁও থানা যুবলীগ নেতা মো. আলমগীর, পাঁচলাইশ থানা যুবলীগ নেতা মো. পারভেজ, শহিদুল ফজল, এহাসান, জাহেদ লিটন, আশরাফুল আলম, জুনায়েদ, আবিদ হাসনাত, ফাহিম, মেহেদী হাসান শাকিল, মেহেদী, হাসনাত, আকিব, সোহেল, আরিফ, আশিক, আরিফ, আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুল আলম ওয়াহিদ বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতি বিরোধী” শান্তিপূর্ণ সমাবেশে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা এমপি বক্তব্য দেওয়ার সময় সন্ত্রাস ও দুর্নীতির কাশিমবাজার কুটির হাওয়া ভবনের প্রত্যক্ষ নির্দেশে, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসের প্রশ্রয়দাতা বেগম খালেদা জিয়া সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমান, স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিনিধি নিজামী, মুজাহিদ এবং তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূণ্য করে এদেশ থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরতরে ভুলুণ্ঠিত করার লক্ষে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। গ্রেনেড হামলার সময় মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় এবং আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মানবঢাল তৈরির ফলে জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেলেও শহীদ হয়েছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নারী নেত্রী বেগম আইভী রহমানসহ ২৪ জন নেতা-কর্মী। জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী গুরুতর আহত হয়ে শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে আজো মানবেতর জীবন-যাপন করছে। আহত হয়েছিল বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। এখনও অনেক নেতা-কর্মী সেদিনের সেই গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। অনেক নেতা-কর্মীকে তৎক্ষণাৎ দেশে-বিদেশে চিকিৎসা করালেও তারা এখনো পর্যন্ত পুরোপুরি সুস্থ্য হয়ে উঠেনি। প্রশাসনের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় সেদিনের সেই ভয়াল দিনটি জাতি চিরদিন স্মরণ করবে। পরিশেষে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত সকল শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা ও আহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। SHARES Uncategorized বিষয়: